
# এইচ,কে খালেদ সাইফুল্লাহ
**নারায়ণগঞ্জ বন্দরে বিক্ষোভের চিত্র:**
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সামনে সংহতি প্রকাশ করে শতাধিক বিক্ষোভকারী ফিলিস্তিনের পতাকা ও প্রতিবাদী প্ল্যাকার্ড হাতে সমবেত হন। “গাজায় রক্তপাত বন্ধ করো”, “ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চাই” ও “ইসরাইলের রাষ্ট্রসন্ত্রাস নিন্দা” ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত পরিবেশে বক্তারা ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানান। স্থানীয় ছাত্রনেতা রিফাত হোসেন বলেন, *”আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতা মানবতার জন্য কলঙ্ক। ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমরা বিশ্ববাসীর বিবেকের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।”*
নারায়ণগঞ্জ বন্দরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আজ ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষে এবং ইসরাইলি সামরিক বর্বরতার বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন, স্থানীয় যুবসমাজ, রাজনৈতিক দল ও সাধারণ নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত মিছিলগুলোতে ফিলিস্তিনে চলমান সহিংসতা বন্ধের জোরালো দাবি জানানো হয়।
**নারায়ণগঞ্জ বন্দরে বিক্ষোভের চিত্র:**
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সামনে সংহতি প্রকাশ করে শতাধিক বিক্ষোভকারী ফিলিস্তিনের পতাকা ও প্রতিবাদী প্ল্যাকার্ড হাতে সমবেত হন। “গাজায় রক্তপাত বন্ধ করো”, “ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চাই” ও “ইসরাইলের রাষ্ট্রসন্ত্রাস নিন্দা” ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত পরিবেশে বক্তারা ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানান। স্থানীয় ছাত্রনেতা রিফাত হোসেন বলেন, *”আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতা মানবতার জন্য কলঙ্ক। ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমরা বিশ্ববাসীর বিবেকের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।”*
**দেশব্যাপী প্রতিবাদের ঢেউ:**
ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনাসহ অন্যান্য শহরেও একইভাবে মানববন্ধন ও সেমিনারের আয়োজন করা হয়। ঢাকার শাহবাগে আয়োজিত সমাবেশে অংশগ্রহণকারী মানবাধিকার কর্মী আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, *”শিশু, নারী ও নিরপরাধ মানুষের রক্তে ভেসে যাওয়া গাজা আমাদের বিবেককে নাড়া দিয়েছে। আমরা জাতিসংঘ ও বিশ্ব নেতাদের অবিলম্বে হস্তক্ষেপের দাবি জানাই।”*
**সামাজিক মাধ্যমেও সংহতি:**
অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও বাংলাদেশিরা ফিলিস্তিনের পক্ষে ব্যাপক সংহতি প্রকাশ করছেন। #SavePalestine ও #GazaUnderAttack হ্যাশট্যাগে আলোচনায় ভেসে যাচ্ছে টুইটার ও ফেসবুক। অনেকেই ইসরাইলি দখলদারিত্ব বন্ধে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছেন।
**প্রতিবাদকারীদের মূল দাবিসমূহ:**
১. ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরাইলি সামরিক আগ্রাসন অবিলম্বে বন্ধ করা।
২. জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপ।
৩. ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৪. মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর জন্য অবরুদ্ধ গাজায় করিডোর খোলা।
বিক্ষোভকারীরা জানান, ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি এবং ইসরাইলি নীতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে তারা আগামী দিনগুলোতে আরও বড় আন্দোলনের পরিকল্পনা করছেন। তাদের মতে, ন্যায়বিচার ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্ব সমাজের নৈতিক দায়িত্ব পালন এখন সময়ের দাবি।
**শেষ কথা:**
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আজকের এই প্রতিবাদ শুধু স্থানীয় নয়, বৈশ্বিক মানবতারই প্রতিধ্বনি। ফিলিস্তিনিদের দীর্ঘদিনের সংগ্রাম ও ত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে বাংলাদেশিরা再一次 প্রমাণ করেছেন, নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠ সর্বদা সোচ্চার।